ঘিরে রেখেছে এই মন্দিরকে।
ঘিরে রেখেছে এই মন্দিরকে।
• এই মন্দিরের প্রধান দেবতা হনুমান। মানুষের বিশ্বাস এই মন্দরে পুজো দিলে অপদেবতাদের হাত থেকে কষ্টভঞ্জন রক্ষা
করেন।
• শনিবারেই এই মন্দিরে সব থেকে বেশি ভিড় হয়। শনিদেবের সঙ্গে এই মন্দিরের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।
• এই মন্দিরে শনিদেবের একটি মূর্তি রয়েছে। কিন্তু তার রূপ এতটাই আলাদা যে, আমাদের পরিচিত শনিমূর্তির ধারণা
থেকে তাঁকে চেনা সম্ভব নয়। একানে শনিদেব নারী হিসেবে উপস্থিত।
• কিংবদন্তি অনুসারে, একবার পৃথিবীতে শনিদেবের প্রকোপ ভয়াবহভাবে বৃদ্ধি পায়। মানুষ বিপন্ন হয়ে প্রতিকারের জন্য হনুমানের শরণ নেয়। প্রার্থনায় কাজ হয়। হনুমান শনিদেবকে জব্দ করবেন বলে ঠিক করেন।
কষ্টভঞ্জন হনুমান, পায়ের কাছে নারীরূপী শনিদেব
• শনিদেব জানতেন, হনুমান ব্রহ্মচর্য ব্রতধারী। তিনি তাঁর হাত থেকে বাঁচার জন্য নারীরূপ ধারণ করেন। এবং হনুমানের
পায়ের কাছে বসে ক্ষমা চান।
• সেই কিংবদন্তিকেই দেখানো হয়েছে কষ্টভঞ্জনের মূর্তিতে। শনির দুর্দশাকে এমনভাবে দেখানো হয়েছে এখানে, মানুষ তাতে ভরসা পায়। ভাগ্যের হাতে নিঃশর্তে নিজেকে তুলে দেওয়ার আগে ভাবনার অবকাশ পায়।
• শনিদেব জানতেন, হনুমান ব্রহ্মচর্য ব্রতধারী। তিনি তাঁর হাত থেকে বাঁচার জন্য নারীরূপ ধারণ করেন। এবং হনুমানের
পায়ের কাছে বসে ক্ষমা চান।
• সেই কিংবদন্তিকেই দেখানো হয়েছে কষ্টভঞ্জনের মূর্তিতে। শনির দুর্দশাকে এমনভাবে দেখানো হয়েছে এখানে, মানুষ তাতে ভরসা পায়। ভাগ্যের হাতে নিঃশর্তে নিজেকে তুলে দেওয়ার আগে ভাবনার অবকাশ পায়।
0 comments:
Post a Comment